দ্যা ডেইলি এজুখেইশনে বিজ্ঞাপন দিতে কল করুন

+88 01521 20 70 54 (Call for Ad)

ইতিহাস ঐতিহ্যের বিউটি বোর্ডিং



ইতিহাস ঐতিহ্যের বিউটি বোর্ডিং

চির তরুণ বিউটি বোডিং। এক সময় বিখ্যাত লোকদের পদধুলিতে মুখরিত ছিল বিউটি বোডিং। এখন সবই স্মৃতি। কবি-সাহিত্যিকদের কাছে পুরনো ঢাকার বিউটি বোর্ডিং এক আড্ডার কেন্দ্রস্থল। এখানে থাকাও যায়, আবার দুপুর বা রাতে খাওয়াও যায়। বিউটি বোডিং নিয়ে আপনাদের জানাচ্ছেন মেহেরাবুল ইসলাম সৌদিপ


বিউটি বোর্ডিং

বিল্ডিংটি মূলত একটি জমিদার বাড়ি ছিল, এটি ১৯৪৭ সালের আগে জমিদার শুদ্ধির দাসের অন্তর্ভুক্ত ছিল। তখন অনেক নামী ব্যক্তি এই জায়গাটি পরিদর্শন করেছিলেন। দেশ বিভাগের পরে নলিনী মোহন সাহা এই ভবনটি ভাড়া নিয়েছিলেন এবং তিনি তাঁর কন্যা বিউটির নামে একটি রেস্তোঁরা এবং বোর্ডিং হাউস শুরু করেছিলেন।

বিউটি বোর্ডিংয়ে একজনের জন্য ৫০ থেকে ২০০ টাকার মধ্যে ভালো মানের খাবারের ব্যবস্থা রয়েছে। রাত যাপনের জন্য রয়েছে ছোট-বড় ২৭টি কক্ষ। একরাত সিঙ্গেল বেডের জন্য ২০০ টাকা আর ডাবল বেড ৪০০ টাকা।

কিভাবে যাবেন

নবাবপুর পার হয়ে বাহাদুর শাহ্ পার্ক পেরিয়ে বাংলাবাজার। সেখান থেকে একটু এগিয়ে বাঁয়ে মোড় নিলে প্যারিদাস রোড। এই রোডের পাশেই শ্রীশদাস লেন। আর এই লেনের ১ নম্বর বাড়িটিই বিউটি বোর্ডিং। ঢাকার যে কোনো স্থান থেকে গুলিস্তানে আসতে হবে। এখান থেকে বাসে চড়ে ৫ টাকায় অথবা রিকশায় ২০ টাকায় বাহাদুর শাহ ভিক্টোরিয়া পার্ক ও জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় এলাকায় এসে যে কাউকেই জিজ্ঞেস করল দেখিয়ে দেবে বিউটি বোর্ডিং।

বিউটি বোর্ডিং এর সৌন্দর্য

১৯৪৯ খ্রিস্টাব্দে প্রতিষ্ঠিত। প্রহ্লাদ চন্দ্র সাহা বাঙ্গলাবাজারে। এটি আগে ডেইলি নিউজ পেপার 'শোনার বাঙলা' এর অফিস ছিল ১৯৪৫ খ্রি। একমাত্র বঙ্গোবধু এখানে দেখা করার জন্য ব্যবহার করেছেন, আবদুল জব্বার লিখেছেন মুখ্য ও মুকুশের রচিত লিপি। পুনর্নবীকরণ পোট, জার্নালিস্ট, প্রায়শই একটি রিস্টোরেন্টের সাথে এই স্মরণীয় সুন্দর সীমানা বদ্ধ সীমারেখার কাছাকাছি সময়ে। এটি এখন যেমন রয়েছে ঠিক ততই আগে।

No comments

Powered by Blogger.